আদ্রিয়ানা উরুঙ্গা গত সাত বছর ধরে অস্ট্রেলিয়ায় রয়েছেন। এর মধ্যে তিন বছর তিনি কাজ করেছেন মেলবোর্নের কেরেকের গার্ডেন ক্যাফেতে।
২৬ বছর বয়সী এই নারী আসলে অস্থায়ী ভিসায় এখানে বাস করছেন। করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট সঙ্কটে এখন তার ভবিষ্যত অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
এসবিএস নিউজকে তিনি বলেন,
“আমি যদি চাকরি হারাই তাহলে আমাকে ঘরে, অর্থাৎ, পেরুতে ফেরত যেতে হবে।”
“এদেশে থাকাটা আমি ভালবাসি তবে আমরা এই মুহূর্তে সবচেয়ে ভাল সহায়তা পাচ্ছি না।”
করোনাভাইরাসের কারণে কোন কোন ভিসায় প্রভাব পড়েছে?
করোনাভাইরাস-সঙ্কটের অভিঘাত পড়েছে কয়েক মিলিয়ন ভিসাধারীর উপরে। তাদের কারও ভিসার মেয়াদ ফুরিয়ে যাচ্ছে, কেউ বা চাকরি হারিয়েছেন, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় পড়েছেন এবং কেউ কেউ সরকারি সহায়তা লাভ করার উপযুক্ততা অর্জন করতে পারছেন না।
সংগ্রামরত মানুষদেরকে সহায়তা করার জন্য ফেডারাল সরকার ১৩০ বিলিয়ন ডলারের প্যাকেজ ঘোষণা করা সত্ত্বেও মিজ উরুঙ্গার মতো ব্যক্তিরা এসব সহায়তা পাবেন না, যদি তারা তাদের কাজ হারান।
ভিজিটর ভিসা, ওয়ার্কিং হলিডে ভিসা, স্টাডিং অ্যান্ড ট্রেইনিং ভিসা, ফ্যামিলি অ্যান্ড পার্টনার ভিসা, ওয়ার্কিং অ্যান্ড স্কিলড ভিসা, রিফিউজি অ্যান্ড হিউম্যানিটেরিয়ান ভিসা, ব্রিজিং অ্যান্ড রিপিলড ভিসা এবং আরও বহু রকমের ভিসাধারীরা ওয়েলফেয়ার পেমেন্টের জন্য উপযুক্ত বলে বিবেচিত হবেন না।এই অর্থনৈতিক সঙ্কটের সময়ে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কারণে বহু অস্থায়ী কর্মী অস্ট্রেলিয়ায় অবৈধ হয়ে যাবে। এর পেছনে একটি কারণ রয়েছে। একটি নিয়মে বলা হয়েছে, টেম্পোরারি স্কিলস শর্টেজ ভিসাধারীরা যদি তাদের কাজ হারায় এবং পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে নতুন করে কাজ না পায়, তাহলে তাদেরকে অবশ্যই অস্ট্রেলিয়া থেকে চলে যেতে হবে।
VISACORP এর ডাইরেক্টর ও মাইগ্রেশন এজেন্ট অ্যান্থোনি রস বলেন,
“৪৫৭ এবং ৪৮২ ক্যাটাগরির অস্থায়ী ভিসাধারীদের নিয়েই এদেশে বেশি উদ্বেগ। কারণ, তাদেরকে স্পন্সর করে অস্ট্রেলিয়ান বিজনেসগুলো, যেগুলো এখন বাধ্য হয়ে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কিংবা কর্মী ছাঁটাই করছে।”
“চুক্তি অনুসারে, এসব ভিসাধারীরা অন্য কোনো নিয়োগদাতার কাছ থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন না ... আইনত তারা নিজেকে এটা বলতে পারে না যে, ‘ঠিক আছে, আমি আরেকটি কাজ খুঁজে নিব’। কারণ, তারা যদি এটা করে তাহলে তারা তাদের ভিসার শর্ত লঙ্ঘন করবে ফলে তাদের ভিসা বাতিল করা হতে পারে।”
“ডিপার্টমেন্ট অফ ইমিগ্রেশনের উচিত এসব ভিসাধারীর উদ্বেগের বিষয়ে কথা বলা। তাদেরকে এটা করতে হবে।”
কোন ধরনের ভিসাধারীরা ভ্রমণ করতে পারবেন?
কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে ক্রমবর্ধমান ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কারণে অস্ট্রেলিয়ার মাইগ্রেশন এজেন্টরা সব সময়েই তাদের ক্লায়েন্টদেরকে অবহিত করছেন।
ইমিগ্রেশন এক্সপার্টস অস্ট্রেলিয়ার বেঞ্জি ক্রেমার বলেন, পরিস্থিতি অনেক জটিল।
“ভিসাধারীরা এবং সম্ভাব্য ভিসা-আবেদনকারীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ় এবং এর পরে কী হবে তা নিয়ে নিশ্চিত নয়। এটা খুবই স্বাভাবিক ... সবাই, এমনকি মাইগ্রেশন এজেন্টরাও নিজেরা আইন তৈরি করছেন।”
“আমি সবাইকে উপদেশ দিচ্ছি সাবধানতা অবলম্বন করতে। যতোটা কম সম্ভব ঝুঁকি নিন এবং কোনো কিছুই এমনি পেয়ে গেছেন বলে গ্রহণ করবেন না ...যেমন, আন্তর্জাতিক ভ্রমণ করবেন না।”
“কয়েকটি সুনির্দিষ্ট ক্ষেত্রে আপনি ফিরে আসতে পারবেন। যেমন, আপনি যদি স্থায়ী ভিসাধারী হন তখন আপনি ফিরতে পারবেন। আপনি যদি অস্থায়ী ভিসাধারী হন এবং আপনার যদি অস্ট্রেলিয়ান পার্টনার থাকে কিংবা অস্ট্রেলিয়ান বাবা-মায়ের যদি কোনো ডিপেন্ডেন্ট থাকে, তাহলে সেসব ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম রয়েছে।”
যে-সব কর্মী তাদের নিজের দেশে ফিরে যেতে চান তারাও বিপাকে পড়েছেন। কারণ, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কারণে অস্ট্রেলিয়া-সহ অন্যান্য দেশেও এয়ারলাইন্সগুলো তাদের ফ্লাইট কমিয়ে দিয়েছে।
নিয়োগদাতারা তাদের ভিসাধারী কর্মীদেরকে কীভাবে সহায়তা করতে পারেন?
অস্থায়ী ভিসাধারীরা এখন আর্থিক অ-নিরাপত্তার ঝুঁকিতে পড়তে পারেন বলে আশঙ্কা করছে রিফিউজি কাউন্সিল অফ অস্ট্রেলিয়া।
সংস্থাটির চিফ একজিকিউটিভ পল পাওয়ার অস্থায়ী ভিসাধারীদের নিয়ে চিন্তিত। তারা অস্ট্রেলিয়া ছেড়ে যেতে পারছে না এবং আশ্রয় হারানোর শঙ্কায় রয়েছে এবং যদি তারা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়, তখন তারা হেলথকেয়ার সেবা পাবে কিনা সেটাও তাদের জন্য চিন্তার বিষয়।
তিনি বলেন,
“মানুষের নাগরিকত্ব বা ভিসা-স্ট্যাটাস বিবেচনা করে না করোনাভাইরাস। আমাদের সমাজে বসবাসরত যে-কেউ এতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাব্য ঝুঁকিতে রয়েছে। আর, পরিষ্কারভাবে, আমাদের সবার মঙ্গলের জন্য, গণ-স্বাস্থ্য রক্ষায়, অস্ট্রেলিয়ায় বর্তমানে বসবাসরত সবার নিরাপত্তা আমাদেরকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।”ক্যাফেতে মিজ উরুঙ্গার নিয়োগদাতা জেমস মারফি ক্যাফে খোলা রাখার জন্য যা যা করণীয় তার সবই করছেন, যেন তারা সবাই তাদের কাজ চালিয়ে যেতে পারেন।
অন্যান্য বহু ক্যাফে-মালিকরে মতো তিনি টেকঅ্যাওয়ে কফির ব্যবস্থা রেখেছেন। এখন তিনি টেকঅ্যাওয়ে স্যুপও চালু করেছেন। এভাবে যতো বেশি সম্ভব কর্মীদের ধরে রাখার চেষ্টা করছেন তিনি।
তিনি বলেন,
“এই স্যুপ আসলেই সেসব লোকদেরকে কাজের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে যারা ইতোমধ্যে কাজ হারিয়েছে।”
“অবধারিতভাবেই, প্রথমত আমরা আমাদের কর্মীদেরকে কাজে রাখার চেষ্টা করছি। তবে, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, আমরা আতিথেয়তা ও উদারতার চেতনা রক্ষা করার চেষ্টা করছি।”
কোন কোন মেইন ভিসা ক্যাটাগরি আর্থিক সহায়তা পাবে?
ভিজিটর ভিসা
সরকারি আর্থিক সহায়তা লাভের কোনো সুনিশ্চিত সুযোগ নেই। তবে, আপনি যদি অস্থায়ী ভিসাধারী হন, আপনি হয়তো সেটার জন্য সহায়তা পাওয়ার উপযুক্ত হবেন। এটা পুরোপুরিই নির্ভর করবে আপনি কোন পেমেন্টের জন্য আবেদন করছেন তার উপর।
পরামর্শ: আপনিযদিনিজ দেশে ফিরতে চান, তাহলে কনসুলার সাপোর্ট কিংবা আপনার দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
স্টাডিং অ্যান্ড ট্রেইনিং ভিসা
সরকারি আর্থিক সহায়তা লাভের কোনো সুনিশ্চিত সুযোগ নেই।
পরামর্শ: আপনার প্রতিষ্ঠান এবং নিজ দেশে আপনার পরিবারের নিকট সহায়তা চান।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা সাধারণত ফোর্টনাইট বা পাক্ষিক ৪০ ঘণ্টার বেশি কাজ করার অনুমতি পান না। তবে, বড় বড় সুপার-মার্কেটগুলোতে অতি-প্রয়োজনীয় পণ্য-দ্রব্যের উচ্চ চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়ান সরকার ঘোষণা করেছে যে, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের নিয়োগদাতারা তাদের কর্ম-ঘণ্টা বৃদ্ধি করতে পারবে।
ফ্যামিলি অ্যান্ড পার্টনার ভিসা
সরকারি আর্থিক সহায়তা পাওয়ার সম্ভাব্যতা আছে। আপনি মেডিকেয়ার পাওয়ার উপযুক্ত, তাই আপনার স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া উচিত।
জবসিকার পেমেন্ট, ইয়ুথ অ্যালাওয়েন্স, অস্টাডি, প্যারেন্টিং পেমেন্ট সিঙ্গল অ্যান্ড পার্টনার্ড, ফার্ম হাউজহোল্ড অ্যালাওয়েন্স অ্যান্ড স্পেশাল বেনিফিট-এর জন্য নবাগত রেসিডেন্টদের অপেক্ষার কাল বাতিল করেছে সরকার। এটি ইতোমধ্যে কার্যকর করা হয়েছে।
আপনি যদি শিশুর প্রাইমারি কেয়ারার হন, সেক্ষেত্রেও আপনি হয়তো কোনো কোনো পেমেন্টের জন্য উপযুক্ত বিবেচিত হবেন।
পরামর্শ: আপনার পার্টনারের অবস্থার উপর ভিত্তি করে এটা পরিবর্তিত হতে পারে। তাই আপনার মাইগ্রেশন এজেন্টের সঙ্গে এ নিয়ে আরও আলোচনা করুন।
ওয়ার্কিং অ্যান্ড স্কিলড ভিসা
সরকারি আর্থিক সহায়তা লাভের কোনো সুনিশ্চিত সুযোগ নেই।
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদেরকে সহায়তাকারীদের জন্য অর্থ-সহায়তার ব্যবস্থা রয়েছে। বিষয়টি ব্যক্তি-ভেদে নির্ভর করবে, কারণ, এ বিষয়ে পরিবর্তন আনার জন্য সমর্থকগোষ্ঠী সরকারের সঙ্গে প্রতিনিয়ত লবি করছে।
পরামর্শ: আরও তথ্যের জন্য আপনার রেজিস্টার্ড মাইগ্রেশন এজেন্ট কিংবা আইনজীবির সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
রিফিউজি অ্যান্ড হিউম্যানিটেরিয়ান ভিসা
আপনি যদি এখন পার্মানেন্ট রেসিডেন্ট হন তাহলে আপনি সরকারি আর্থিক সহায়তা পাওয়ার জন্য উপযুক্ত হবেন। তবে, একটি ক্রাইসিস পেমেন্ট অপশনও রয়েছে। আপনি যদি কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যান সেক্ষেত্রে এটি একবারই দেওয়া হবে।
অন্যান্য ভিসা
আপনি যদি অস্থায়ী ভিসাধারী হন কিংবা যে-কোনো ধরনের ভিসাধারী হন, তাহলে আরও তথ্যের জন্য অস্ট্রেলিয়ান সরকারের ভিজিট করুন।
ভিসাধারীদের প্রতি সরকারের অফিশিয়াল পরামর্শ কী?
বিদ্যমান ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই নতুন ভিসার জন্য আপনাকে আবেদন করতে হবে।
আপনার ভিসার মেয়াদ যদি ২ মাসেরও কম থাকে, সেক্ষেত্রে আপনি এই কন্ডিশন বাতিল করার জন্য অনুরোধ করতে পারেন।
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা যখন তুলে নেওয়া হবে তখন নতুন ভিসার জন্য আবেদন করতে আপনাকে অতিরিক্ত সময় দেওয়া হবে।
ব্যতিক্রম/ছাড় দেওয়া হবে কেস-টু-কেস ভিত্তিতে। আপনার মাইগ্রেশন এজেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
আপনার বিদ্যমান ভিসার মেয়াদ যদি শেষ হয়ে গিয়ে থাকে এবং আপনি যদি বিদেশে অবস্থান করেন, তাহলে আপনাকে আরেকটি ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। (আপনি অস্ট্রেলিয়ার বাইরে অবস্থান করলে ব্রিজিং ভিসাগুলো ইস্যু করা যাবে না)।
আপনি যদি VEVO তে প্রবেশ করতে না পারেন, সেক্ষেত্রেও আপনি ইমি-অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে অনলাইনে আপনার ভিসার শর্তগুলো দেখতে পারেন।
BUPA VisServices এবং অন্যান্য ভিসা মেডিকেল সার্ভিসেস ক্লিনিকগুলো অস্ট্রেলিয়ায় কাজ চালিয়ে যাবে।
বর্তমানে বিদেশে অবস্থানরত অস্ট্রেলিয়ার স্থায়ী অভিবাসীরা অস্ট্রেলিয়ায় ফিরতে পারবেন। তবে, তাদেরকে ফিরে আসার পর নির্ধারিত স্থানে বাধ্যতামূলক ১৪ দিন কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে।
ভিসাধারীদের জন্য কি আরও সহায়তা করা হতে পারে?
দি ফেডারেশন অফ এথনিক কমিউনিটিস’ কাউন্সিলস অফ অস্ট্রেলিয়া (FECCA) প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনকে লিখেছে। ফেডারাল সরকারের প্রতি তারা আহ্বান জানিয়েছে, করোনাভাইরাসের এই সঙ্কটের সময়ে যারা কোনো ধরনের সহায়তা পাবে না সে রকম কয়েকটি ক্যাটাগরির ভিসাধারীদের জন্য দ্রুত প্রণোদনা প্যাকেজ প্রদানের জন্য।
FECCA এর একজন মুখপাত্র বলেন,
“সবকিছুই ইতোমধ্যে এতো ঘোলাটে হয়ে গেছে যে ... আমরা নিশ্চিত করছি যে, লোকজন বাদ পড়ে যাচ্ছে না।”
“এসব লোকেরা তাদের কাজ হারানোর ঝুঁকির সম্মুখিন হচ্ছে। এটা তাদের দোষ নয়, তারা সঠিক কাজটিই করছে। তারা অস্ট্রেলিয়ায় এসেছে এবং আমাদের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে ... এটি একটি খারাপ ব্যতিক্রম এবং সরকারের উচিত এটা অনুধাবন করা যে, আমাদেরকে ভিসা-স্ট্যাটাস না দেখে সবাইকে সহায়তা করতে হবে।”
“আমরা আপনাদেরকে ভুলি নি এবং আমরা এটা নিশ্চিত করবো যে, শুধুমাত্র পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি লাভকারী ব্যক্তিরা নয়, অস্ট্রেলিয়ার সবাই সহযোগিতা লাভ করবে।”
আরও পরামর্শের জন্য ভিসাধারীরা কোথায় যাবে?
আপনার ভিসা-সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে ও শর্তাবলী সম্পর্কে নিম্নোক্ত ওয়েবসাইটগুলো থেকে আরও সুনির্দিষ্টভাবে তথ্য পাওয়া যাবে:
অস্ট্রেলিয়ানদেরকে অবশ্যই পরস্পরের মাঝে কমপক্ষে ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখতে হবে এবং পরিবারের সদস্য ছাড়া অন্যদের সঙ্গে হলে দু’জনের বেশি একত্রিত হওয়া যাবে না।
আপনি যদি মনে করেন যে, আপনি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন, তাহলে আপনার ডাক্তারকে কল করুন। ডাক্তারের কাছে যাবেন না। আপনি ন্যাশনাল করোনাভাইরাস হেলথ ইনফরমেশন হটলাইনেও কল করতে পারেন এই নম্বরে: 1800 020 080
আপনার যদি শ্বাস-কষ্ট কিংবা মেডিকেল ইমার্জেন্সি দেখা দেয়, তাহলে 000 নম্বরে কল করুন।
আপনার ভাষায় কোভিড-১৯ এর সর্বশেষ আপডেট জানাতে এসবিএস প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ৬৩ টি ভাষায় এ বিষয়ক সংবাদ ও তথ্য পাবেন। ভিজিট করুন: .
বাংলায় করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) বিষয়ক আমাদের সর্বশেষ আপডেটের জন্য ভিজিট করুন: