রোববার রাত ৯টায়, ১ মিনিটের জন্য সারাদেশে নিভে যায় সব বাতি। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়নি।
সরকারিভাবে দ্বিতীয়বারের মত দেশব্যাপী পালন করা হলো এই কর্মসূচি। এর আগে ২০১৭ সালের ১১ মার্চ, জাতীয় সংসদে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করেছেন সর্বস্তরের মানুষ।
বাঙালির মুক্তির আন্দোলন নস্যাৎ করতে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে এ দেশের নিরস্ত্র মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে পাকিস্তানি সামরিক জান্তা। ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামের সেই অভিযানে কালরাতের প্রথম প্রহরে ঢাকায় চালানো হয় বিশ্বের ইতিহাসের বর্বরতম গণহত্যা। ছাত্র, শিক্ষকসহ সাধারণ মানুষের সাথে হত্যা করা হয় পূর্ব পাকিস্তান রাইফেলস এবং পুলিশ সদস্যদের।
![Genocide Day observed in Bangladesh](https://images.sbs.com.au/drupal/yourlanguage/public/image001_0.png?imwidth=1280)
Volunteers being drilled by soldiers of the East Pakistan Rifles inside the Chuadanga barracks in preparation for fighting in the Bangladesh Liberation War Source: Getty Images
পাকিস্তানি সামরিক জান্তা নির্বিচারে চালায় হত্যাযজ্ঞ, জ্বালিয়ে দেয় ঘর- বাড়ি, লুট করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, চিহ্ন রেখে যায় ধ্বংসযজ্ঞের।