ড. মোহাম্মদ মাহবুবুল হাছান বলেন:
“যখন দুর্ঘটনার পর পরই সবাইকে হাসপাতালে নেওয়া হয়, তখন যারা ধরেন সেন্সলেস অবস্থায় ছিলেন তাদের নাম রেজিস্টার্ড করা সম্ভব হয় নি। যার কারণে পুলিশের পক্ষে কিংবা হসপিটালের [কর্তৃপক্ষের] পক্ষে সঠিক তথ্য দেওয়া তখন খুবই কঠিন ছিল।”
নিউ জিল্যান্ডের প্রশাসনের ভূমিকা সম্পর্কে তিনি বলেন:
“প্রশাসন প্রথম থেকেই খুবই সহযোগিতা করে, বিশেষ করে নিউ জিল্যান্ড পুলিশ।”

Dr Mohammad Mahbubul Hassan Source: Supplied
“যেহেতু এ ধরনের ঘটনা ইতিপূর্বে কখনও ঘটে নাই, যার কারণে নিউ জিল্যান্ড পুলিশের পক্ষে ইমিডিয়েট [তাৎক্ষণিক] সিদ্ধান্ত নেওয়া কোনো কোনো ক্ষেত্রে একটু ধীর গতিতে হয়। কিন্তু, পুলিশ যথাসম্ভব হেল্প [সহায়তা] করার চেষ্টা করে।”
জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসে, বলেন ড. হাছান।
“এখানে আমাদের মুসলমান সমাজেরও দায়িত্ব আছে। আমরা আমাদের নিজেদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে চাই।” “অন্যান্য ধর্মের যারা আছে, সবার সাথে আমাদের যোগাযোগ বাড়াতে হবে।”
ড. মোহাম্মদ মাহবুবুল হাছানের সাক্ষাৎকারটি বাংলায় শুনতে উপরের অডিও প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।