সিডনির ফোর সিজনস হোটেলের গ্রান্ড বলরুমে আয়োজিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানে কোভিড-১৯ এর নিয়ম মেনে দেড় শতাধিক অতিথি উপস্থিত ছিলেন।
নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের লেজিসলেটিভ অ্যাসেমব্লির স্পিকার জোনাথন ও’ডিয়ে এমপি, বিরোধী দলের সংসদীয় প্রধান মিজ জোডি ম্যাকে এবং প্রিমিয়ার গ্লাডিস বেরেজিক্লিয়ানের প্রতিনিধি ওয়েন্ডি লিন্ডসে এমপি-সহ আরও কয়েকজন সংসদ সদস্য, স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধিগণ, যাদের মধ্যে ছিলেন সিডনির বিভিন্ন সিটি কাউন্সিলের মেয়র এবং ডেপুটি মেয়রগণ, ডিপার্টমেন্ট অফ ফরেইন অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ট্রেডের প্রতিনিধিগণ, বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকগণ এবং বাংলাদেশী কমিউনিটির প্রভাবশালী সদস্যরা।অনুষ্ঠানের শুরুতে কনসাল জেনারেল খন্দকার মাসুদুল আলম সবাইকে স্বাগত জানান। তার বক্তৃতায় তিনি গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন। এই ধারা বজায় রাখতে পারলে বাংলাদেশ ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশ হিসেবে পরিগণিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রধান অতিথি, নিউ সাউথ ওয়েলসের গভর্নর মার্গারেট বিজলি, তার বক্তৃতায় বিশেষভাবে স্বাস্থ্য খাতে এবং নারীর উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশের ভূয়ষী প্রশংসা করেন। Source: Consulate General of Bangladesh, Sydney
প্রধান অতিথি, নিউ সাউথ ওয়েলসের গভর্নর মার্গারেট বিজলি, তার বক্তৃতায় বাংলাদেশকে স্বাগত জানান এর স্বাধীনতা দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে এবং মুজিব বর্ষের জন্যও। তিনি বিশেষভাবে স্বাস্থ্য খাতে এবং নারীর উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশের ভূয়ষী প্রশংসা করেন।
অনুষ্ঠানে মিজ জোডি ম্যাকে, প্রিমিয়ার গ্লাডিস বেরেজিক্লিয়ানের প্রতিনিধি ওয়েন্ডি লিন্ডসে এমপি এবং অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোহাম্মদ সুফিউর রহমানও বক্তৃতা করেন।
এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশকে নিয়ে কিছু প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। বাংলাদেশী শিল্পীদের নৃত্য ও সরোদের পরিবেশনার পাশাপাশি ছিল ডিনারের আয়োজন। সবশেষে অতিথিদেরকে বাংলাদেশের গত ৫০ বছরের উন্নয়ন অগ্রগতি নিয়ে একটি পুস্তিকা ও সৌজন্য উপহার প্রদান করা হয়।প্রেস বিজ্ঞপ্তি
এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশকে নিয়ে কিছু প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। বাংলাদেশী শিল্পীদের নৃত্য ও সরোদের পরিবেশনার পাশাপাশি ছিল ডিনারের আয়োজন। Source: Consulate General of Bangladesh, Sydney