সম্প্রতি সিডনিতে বাংলাদেশ কনসুলেটের কার্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। ২ অক্টোবর এটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করবে।
কনসাল জেনারেল খন্দকার মাসুদুল আলম এসবিএস বাংলাকে বলেন,
“আমাদের এই যে কনসুলেটটি হচ্ছে, এটি একটি স্থায়ী কনসুলেট।”
এখানে মূলত যাবতীয় কনসুলার সেবা প্রদান করা হবে। তবে প্রাথমিক অবস্থায় পাসপোর্ট প্রদান ও নবায়নের সেবা প্রদান করা সম্ভব হবে না, বলেন তিনি।
“আমাদের নতুন কনসুলেটে এখনও পাসপোর্ট সংক্রান্ত ইকুইপমেন্টগুলো বসানো হয় নি।”
দেশের ই-পাসপোর্ট প্রজেক্টটি যখন চালু হবে, তারপর কোনো এক সময়ে সিডনি কনসুলেটে পাসপোর্ট সংক্রান্ত কার্যক্রম চালু করা যাবে, বলেন তিনি।
“প্রাথমিকভাবে আমরা পাসপোর্ট ইস্যু, রি-ইস্যু সংক্রান্ত কাজগুলো করতে পারবো না।”
তিনি আরও বলেন, যে-কাজগুলো সিডনি কনসুলেটে করা সম্ভব হবে না সেগুলোর সবই ক্যানবেরায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে করা যাবে।
তার মতে, “ক্যানবেরা এখন সবার জন্য উন্মুক্ত, আগের মতোই। সেখানে গিয়ে যাবতীয় সেবা পাওয়া যাবে।”
আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই সিডনিতে পাসপোর্ট সংক্রান্ত বিভিন্ন সেবা প্রদান করার আশা প্রকাশ করেন তিনি।
সিডনি কনসুলেট অফিসে বাংলাদেশের ভিসা ইস্যু করা হবে।
নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যে বসবাসকারী বাংলাদেশীরা দীর্ঘদিন ধরে সিডনিতে কনসুলেট কার্যালয় স্থাপনের দাবি করে আসছিলেন।
কনসুলেট জেনারেল খন্দকার মাসুদুল আলমের সাক্ষাৎকারটি বাংলায় শুনতে উপরের অডিও প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।