“এটা সবসময় একটা অনুপ্রেরণা ছিল যে, আমি কৃষকের ছেলে”

Reengineering soil

ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ায় শস্য গবেষণায় অবদানের জন্য স্বীকৃতি লাভ করেছেন বাংলাদেশী অস্ট্রেলিয়ান বিজ্ঞানী ড. গাউস আজম। Credit: Peter Maloney/DPIRD Photographer Peter Maloney

শস্য গবেষণায় অবদান রাখায় অস্ট্রেলিয়া সরকারের গ্রেইনস রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন (জিআরডিসি) থেকে রেকগনাইজিং অ্যান্ড রিওয়ার্ডিং পুরস্কার লাভ করেছেন অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশী অভিবাসী ড. গাউস আজম।


ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া ডিপার্টমেন্ট অফ প্রাইমারি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যান্ড রিজিওনাল ডেভেলপমেন্টে গবেষক হিসেবে কাজ করছেন ড. গাউস আজম। এই বাংলাদেশী অস্ট্রেলিয়ান বিজ্ঞানী বলেন, আমি একজন সয়েল সায়েন্টিস্ট।
২০১০ সালে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় আসেন।

ড. আজম বলেন,

“গত ৩০ বছর থেকে এ ধরনের পুরস্কার জি-আর-ডি-সি দেওয়া শুরু করেছে। অল্প কয়েকজনকে দিয়েছে ৩০ বছরের মধ্যে। আর আমি সবচেয়ে প্রথম মাইগ্রান্ট যে, ওরা আমাকে রিকগনাইজ করেছে।”

বাংলাদেশের নড়াইল জেলার টোনা গ্রামে নিজেদের পারিবারিক খামারে কাজ করার অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন,

“আমি গর্বের সাথে বলি যে, আমি নড়াইল জেলার টোনা গ্রামে একটি ছোট কৃষি পরিবারে জন্ম নিয়েছি। আমার বাবা একজন কৃষক ঐ গ্রামে। আমি কলেজ পর্যন্ত বাড়িতে থেকে পড়াশোনা করেছি।”

কৃষি কাজে তিনি তার বাবাকে সহায়তা করতেন, বলেন ড. আজম।

“আমার বাবার সাথে, তাকে সহায়তা করেছি। আমাদের সংসারটা অনেক বড় ছিল। অনেকগুলো ভাই-বোন, আট জন ভাই-বোন। তাই, স্কুলের আগে ও পরে সবসময় বাবাকে সহায়তা করেছি, তার কৃষি কাজে, যতটুকু সম্ভব।”

“এটা সবসময় একটা অনুপ্রেরণা ছিল যে, আমি কৃষকের ছেলে।”
ড. গাউস আজমের সাক্ষাৎকারটি শুনতে উপরের অডিও-প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।

এসবিএস বাংলার অনুষ্ঠান শুনুন রেডিওতে, এসবিএস বাংলা রেডিও অ্যাপ-এ এবং আমাদের ওয়েবসাইটে, প্রতি সোম ও শনিবার সন্ধ্যা ৬ টা থেকে ৭ টা পর্যন্ত। রেডিও অনুষ্ঠান পরেও শুনতে পারবেন, ভিজিট করুন: 

আমাদেরকে অনুসরণ করুন 

Share