এ বছরের দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ফাইনাল স্কুল পরীক্ষার সময় ঘনিয়ে আসছে।এই কঠিন সময়কালে তারা যাতে তাদের স্নায়ুর চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে, এজন্য আগে থেকেই তাদেরকে পরিকল্পনা করার উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে।
রিচআউট নামক সংস্থাটি তরুণদের স্বাস্থ্য এবং সুস্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে এমন বিষয়গুলি নিয়ে গবেষণা করে।
এর প্রধান নির্বাহী অ্যাশলে ডি সিলভা বলেন, সফল হওয়ার চাপ এবং ভবিষ্যতে তারা কি করবে এটাই তাদের উদ্বেগের মূল কারণ।
১৪ থেকে ২৫ বছর বয়সী এক হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থীদের উপর সমীক্ষা করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, ৬৬ শতাংশ শিক্ষার্থী বলেছে যে তারা মানসিক চাপ মোকাবেলা করতে বাহ্যিক সহায়তা নেয়নি।
দ্বাদশ বর্ষের শিক্ষার্থী কার্টার অপারম্যান বলেছে যে, আগে কখনো তার এ বিষয়ে সহায়তা প্রয়োজন হতে পারে এটা বুঝতে সে ব্যর্থ হয়েছে।
সিডনির এই শিক্ষার্থী জানায় যে সে যখন মানসিক চাপে পড়ে, তখন তার সেই চাপ মোকাবেলার কিছু কৌশল জানা আছে।
রিচআউট বলছে যে তারা শিক্ষার্থী, তাদের পিতামাতাদের এবং স্কুলগুলোকে এই বার্তাটি দিতে চায় যে শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ মোকাবেলায় তাদের জন্য সহায়তা রয়েছে।
রিচআউট বলছে যে এক্ষেত্রে পিতামাতাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে।
সমীক্ষায় দেখা গেছে যে পরীক্ষার চাপের জন্য যারা সহায়তা নিয়েছে তাদের দুই-তৃতীয়াংশ অভিভাবকদের সাহায্যও চেয়েছিল।
শিক্ষার্থী এবং পিতামাতারা আরও তথ্যের জন্য দেখতে পারেন ওয়েবসাইট ReachOut.com
আরো পড়ুনঃ
কম-বয়সীদের আত্মহত্যা ঠেকাতে মেন্টোরিং প্রোগ্রাম
কম-বয়সীদের আত্মহত্যা ঠেকাতে মেন্টোরিং প্রোগ্রাম