গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো
- সিডনির প্রপার্টি মার্কেট ২০২২ সালেও তাদের অবস্থান ধরে রাখবে এবং লন্ডন সিটির সাথে যৌথভাবে শীর্ষে থাকবে
- বৃহত্তর সিডনির লকডাউন শহরটির স্টাইলিশ এবং ব্যয়বহুল বাড়িঘরগুলোর প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ কমাতে পারেনি
- সুদের নিম্নহার এবং প্রপার্টির বিপুল চাহিদা অস্ট্রেলিয়ার বাড়িঘরের মূল্য বাড়িয়ে দিচ্ছে
এই বছর সিডনির ম্যানশনগুলোর চাহিদা এতো বেড়েছে যে এটি এখন বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাইম প্রপার্টি মার্কেট হিসেবে আবির্ভুত হয়েছে।
এবং একইসাথে রিয়েল এস্টেট এজেন্ট নাইট ফ্রাঙ্ক পূর্বাভাস দিয়েছে যে সিডনির প্রপার্টি মার্কেট ২০২২ সালেও তাদের অবস্থান ধরে রাখবে এবং লন্ডন সিটির সাথে যৌথভাবে শীর্ষে থাকবে।
এই সপ্তাহে বিশ্বব্যাপী যে গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে তাতে দেখা যায় যে এই দুই সিটিতেই বছর বছর ৭ শতাংশ হারে প্রপার্টির মূল্য বাড়ছে।
রিয়েল এস্টেট এজেন্ট ডা'লিন লুইস বলেন, বৃহত্তর সিডনির লকডাউন শহরটির স্টাইলিশ এবং ব্যয়বহুল বাড়িঘরগুলোর প্রতি আগ্রহ কমাতে পারেনি।
সুদের নিম্নহার এবং প্রপার্টির বিপুল চাহিদা অস্ট্রেলিয়ার বাড়িঘরের মূল্য বাড়িয়ে দিচ্ছে।
নাইট ফ্রাঙ্কের মিশেল চাসেলস্কি বলেন ধনী লোকেরা তাদের প্রপার্টি পোর্টফোলিও বাড়াতে চায়, এবং যখন লকডাউন উঠে যাবে তখন তারা তাদের মূল থাকার জায়গার বাইরে এসব বাড়িতে সময় কাটাতে চাইবে।
মিজ চাসেলস্কি বলেন ভ্রমণের সুযোগ কমে গেলেও, সিডনিবাসীরা তাদের প্রপার্টি পছন্দের বিষয়ে পুনরায় চিন্তা করে।
তিনি বলেন চাইনিজ ক্রেতারা এখন আপাতত অনুপস্থিত কারণ আন্তর্জাতিক সীমান্ত বন্ধ।
প্রপার্টি স্টাইলিশ কাহলিয়া কার্ডনি অভিজাত ক্রেতাদের জন্য বাড়িঘরগুলো সজ্জাকরণের কাজে ব্যস্ত থাকেন।
তিনি বলেন, বাড়ি কেনার ক্ষেত্রে নান্দনিক ব্যাপারটা স্পষ্টতই গুরুত্বপূর্ণ, আমাকে নিশ্চিত করতে হয় যে এটি ক্রেতাকে আকর্ষণ করবে।
তিনি বলেন, প্রপার্টি স্টাইলিংয়ের মাধ্যমে আমরা প্রদর্শন করি একটা স্পেস কিভাবে ব্যবহার করা যাবে এবং এতে ধনী ক্রেতাদের আকর্ষণ করা যায়।
গবেষণা থেকে আরো দেখা যায় যে লন্ডন এবং সিডনির পর, হংকং এবং মায়ামী সিটিও আগামী বছর প্রপার্টির মূল্যের দিক থেকে এগিয়ে থাকবে।
পুরো প্রতিবেদনটি বাংলায় শুনতে উপরের অডিও প্লেয়ারে ক্লিক করুন।
আরও দেখুন: